Wellcome to National Portal
লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২০ জানুয়ারি ২০১৫

পলিসি এডভোকেসী এন্ড লেজিসলেটিভ রিফর্ম

পলিসি এডভোকেসী এন্ড লেজিসলেটিভ রিফর্ম

প্রকল্পের নাম  : পলিসি এডভোকেসী এন্ড লেজিসলেটিভ রিফর্ম
মেয়াদকাল : জুলাই ২০০৯ - ডিসেম্বর ২০১১
বাস্তবায়নে

: লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ,

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

                         

অর্থের উৎস অর্থ (লক্ষ টাকায়) অর্থায়নের প্রকার
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ১৫.০০ In kind
ইউনিসেফ ১০৫৭.৭০ In cash
সর্বমোট ১০৭২.৭০  

 

লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ‘পলিসি এডভোকেসী এন্ড লেজিসলেটিভ রিফর্ম শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। শিশু সংক্রানত্ম বিদ্যমান আইনসমূহ যুগোপযোগী করা এবং শিশু বান্ধব প্রক্রিয়ায় শিশুর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিদ্যমান কিশোর বিচার ব্যবস্থার পূনর্গঠন ও শক্তিশালী করাই হচ্ছে এই প্রকল্পের মূল লক্ষ্য। এই প্রকল্পের আওতায় অধিকতর কার্যকরী শিশু অধিকার ভিত্তিক নীতি, আইন-কানুন ও তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে শিশুর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

প্রতিটি শিশুরই আইনের সঠিক সুরক্ষা লাভের অধিকার রয়েছে। বাংলাদেশের শিশুদের অধিকার প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে ১৯৭৪ সনে শিশু আইন (Children Act, 1974) প্রণীত হয়। বর্তমান প্রেক্ষাপটে উক্ত শিশু আইনসহ শিশু সংক্রান্ত বিদ্যমান অন্যান্য আইনসমূহ যুগোপযোগী করা জরুরী। এক্ষেত্রে, উচ্চ আদালতের রায়, জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সনদসমূহের আলোকে শিশু সংশ্লিষ্ট আইনসমূহ সংশোধন অথবা, প্রয়োজনে, নতুন আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়া হবে। এছাড়াও বিচার বিভাগ ও নির্বাহী বিভাগ কর্তৃক গৃহীত পদক্ষেপসমূহও শিশুর সর্বোচ্চ স্বার্থে বিবেচনায় নেয়া হবে। এই সকল আইনের যথাযথ বাসত্মবায়নের জন্য বিবেচ্য প্রকল্পের মাধ্যমে বিচার বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট সকল সংস্থা/বিভাগের দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নেয়া হবে। বিদ্যমান আইনের বিধানসমূহের কার্যকর প্রয়োগের জন্য জন-প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্বপ্রাপ্তদের মধ্যে সমন্বয় বৃদ্ধি ও জোরদার করা হবে। শিশুর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে সারাদেশে কিশোর আদালত প্রতিষ্ঠা, বিচারক নিয়োগ এবং ইহার কার্যকারিতা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। বিচারিক এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে শিশুর মতামত প্রকাশের নিশ্চয়তা বিধান করা হবে। অপরাধে জড়িত অথবা অপরাধের শিকার শিশুদের আইনগত সহায়তা ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য সুবিধা এই প্রকল্পের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে। সরকারের অন্যান্য বিভাগের সাথে ম্গ্š^q করে শিশু অধিকার বিষয়ক জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। একই সাথে আদালতের বাইরে শিশুদের জন্য বিকল্প পন্থা অবলম্বনে শিশু সংক্রান্ত বিরোধ নিস্পত্তি করতে সমাজভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণ করাও হবে এই প্রকল্পের অন্যতম মূল লক্ষ্য। অধিকন্তু, শিশু অধিকার সুরক্ষায় গৃহীত কার্যক্রমসমূহ বাস্তবায়ন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে।